কোটা আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান | MCQ প্রশ্ন উত্তর
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন হলো সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের পরিচালিত একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক আন্দোলন। এই আন্দোলন শুরু হয় ২০১৮ সালে, যেখানে শিক্ষার্থীরা সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা ব্যবস্থার যৌক্তিক সংস্কারের দাবি তোলে। তাদের মূল দাবি ছিল মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ নিশ্চিত করা এবং কোটা পদ্ধতিকে আধুনিক সময়োপযোগী করে তোলা। এই আন্দোলন বাংলাদেশের ছাত্র সমাজে নতুন রাজনৈতিক সচেতনতা সৃষ্টি করে এবং পরবর্তীতে সরকারকে কোটা ব্যবস্থা পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করে।
কোটা আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলন কী?
উত্তর: সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকেই কোটা সংস্কার আন্দোলন বলা হয়।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয়?
উত্তর: ২০১৮ সালের শুরুতে (ফেব্রুয়ারি–মার্চ মাসে) শুরু হয়।
প্রশ্ন: কে এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা, পরে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা এতে যোগ দেয়।
প্রশ্ন: আন্দোলনের মূল দাবি কী ছিল?
উত্তর: সরকারি চাকরিতে ৫৬% কোটা কমিয়ে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ নিশ্চিত করা।
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় কোন স্লোগানটি জনপ্রিয় হয়?
উত্তর: “মেধার মূল্যায়ন চাই, বৈষম্য নয়”।
প্রশ্ন: সরকারের প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদে কোটা পদ্ধতি পুনর্বিবেচনার ঘোষণা দেন।
প্রশ্ন: আন্দোলনের পর কী পরিবর্তন আসে?
উত্তর: পরবর্তীতে সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করে (২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে)।
প্রশ্ন: কোটা ব্যবস্থায় আগে কোন কোন শ্রেণি ছিল?
উত্তর: মুক্তিযোদ্ধা, নারী, জেলা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং প্রতিবন্ধী কোটা।
প্রশ্ন: আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্র কোথায় ছিল?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও শাহবাগ এলাকা।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের ফলাফল কী ছিল?
উত্তর: সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করা হয় এবং নতুনভাবে মেধাভিত্তিক নিয়োগ পদ্ধতি প্রণয়ন করা হয়।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের পূর্ণ নাম কী?
উত্তর: বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতৃত্বে পরিচালিত কোটা সংস্কার আন্দোলন।
প্রশ্ন: “বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ” কবে গঠিত হয়?
উত্তর: ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের মূল লক্ষ্য কী ছিল?
উত্তর: সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতির যৌক্তিক সংস্কার এবং মেধাভিত্তিক নিয়োগ নিশ্চিত করা।
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় কত শতাংশ কোটা ছিল?
উত্তর: মোট ৫৬% কোটা ছিল, বাকী ৪৪% ছিল মেধাভিত্তিক।
প্রশ্ন: আন্দোলনের পাঁচ দফা দাবি কী ছিল?
উত্তর:
১️। কোটা পদ্ধতির যৌক্তিক সংস্কার,
২️। একক পরীক্ষা ব্যবস্থা,
৩️। নিয়োগে মেধার অগ্রাধিকার,
৪️। কোটা বাতিলের ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বিবেচনা,
৫️। ভবিষ্যতে ন্যায়সঙ্গত সংস্কার প্রক্রিয়া।
প্রশ্ন: এই আন্দোলন প্রথম কোথায় শুরু হয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময়ে শিক্ষার্থীরা কোন প্রতীক ব্যবহার করে?
উত্তর: কালো ব্যাজ এবং শান্তিপূর্ণ মিছিল।
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা কী ছিল?
উত্তর: শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে ঘোষণা দেন যে, কোটা পদ্ধতি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনে সবচেয়ে আলোচিত সংগঠন কোনটি?
উত্তর: বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।
প্রশ্ন: এই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের কী নামে পরিচিত করা হয়?
উত্তর: কোটা সংস্কারক বা সাধারণ ছাত্র।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় কোন স্লোগানটি জনপ্রিয় ছিল?
উত্তর: “মেধার মূল্যায়ন চাই, বৈষম্য নয়।”
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রধান মুখপাত্র কে ছিলেন?
উত্তর: হাসান আল মামুন ও নুরুল হক নুর।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে সহিংসতা ঘটে?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
প্রশ্ন: সরকার কোটা বাতিলের ঘোষণা দেয় কবে?
উত্তর: ৩ অক্টোবর ২০১৮ সালে।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কারের পর কোন কোন শ্রেণিতে পরিবর্তন আনা হয়?
উত্তর: প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কোটা বাতিল করা হয়, তবে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে কিছু কোটা বহাল থাকে।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলন কোন সরকারের আমলে ঘটে?
উত্তর: শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে কী বার্তা পাওয়া যায়?
উত্তর: মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সুযোগ সৃষ্টি সমাজের উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।
প্রশ্ন: আন্দোলনটি কবে সবচেয়ে বেশি তীব্র হয়?
উত্তর: এপ্রিল ২০১৮ সালে, যখন সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একযোগে আন্দোলনে অংশ নেয়।
প্রশ্ন: এই আন্দোলন কি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক ছিল?
উত্তর: না, এটি ছিল শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও ন্যায্য অধিকারের দাবি ভিত্তিক আন্দোলন।
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর শিক্ষার্থীদের কী অর্জন হয়?
উত্তর: সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কার হয় এবং মেধাভিত্তিক নিয়োগ পদ্ধতি চালু হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলন MCQ
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলন বাংলাদেশে কখন শুরু হয়?
ক. ২০১৭
খ. ২০১৮
গ. ২০১৯
ঘ. ২০২০
✅ উত্তর: খ. ২০১৮
প্রশ্ন: আন্দোলনের প্রধান দাবিটি কী ছিল?
ক. সরকারি চাকরি বাড়ানো
খ. কোটা পদ্ধতির সংস্কার
গ. শিক্ষাব্যবস্থা পরিবর্তন
ঘ. বিশ্ববিদ্যালয় বৃদ্ধি
✅ উত্তর: খ. কোটা পদ্ধতির সংস্কার
প্রশ্ন: আন্দোলনের কেন্দ্র কোথায় ছিল?
ক. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
খ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গ. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
ঘ. খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
✅ উত্তর: খ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশ্ন: আন্দোলনের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্লোগান কোনটি ছিল?
ক. “মেধার মূল্যায়ন চাই, বৈষম্য নয়”
খ. “শিক্ষাই শক্তি”
গ. “আমরা চাই পরিবর্তন”
ঘ. “ন্যায় চাই, অধিকার চাই”
✅ উত্তর: ক. “মেধার মূল্যায়ন চাই, বৈষম্য নয়”
প্রশ্ন: আন্দোলনের নেতৃত্বের মূল সংগঠন কোনটি ছিল?
ক. বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
খ. সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ
গ. বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্র ফেডারেশন
ঘ. যুবদল
✅ উত্তর: খ. সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ
প্রশ্ন: আন্দোলনের প্রধান মুখপাত্রদের মধ্যে একজন কে ছিলেন?
ক. হাসান আল মামুন
খ. নুরুল ইসলাম নূর
গ. এ. কে. এম ফজলুল হক
ঘ. কেবল ক. ও খ.
✅ উত্তর: ঘ. কেবল ক. ও খ.
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় কত শতাংশ কোটা ছিল?
ক. ৫০%
খ. ৫৬%
গ. ৪৪%
ঘ. ৬০%
✅ উত্তর: খ. ৫৬%
প্রশ্ন: আন্দোলনের ফলে কোটা পদ্ধতির কোন স্তরে সংস্কার আনা হয়?
ক. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি
খ. তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি
গ. সব স্তরে
ঘ. কোনো স্তরে নয়
✅ উত্তর: ক. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি
প্রশ্ন: আন্দোলনের মূল কারণ কী ছিল?
ক. শিক্ষার্থীদের ছুটি বৃদ্ধি
খ. সরকারি চাকরিতে মেধাভিত্তিক সুযোগ কম হওয়া
গ. বিশ্ববিদ্যালয় বৃদ্ধি
ঘ. শিক্ষাবৃত্তি বৃদ্ধি
✅ উত্তর: খ. সরকারি চাকরিতে মেধাভিত্তিক সুযোগ কম হওয়া
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় কোন জেলা সবচেয়ে বেশি সমর্থন দেয়?
ক. ঢাকা
খ. চট্টগ্রাম
গ. রংপুর
ঘ. বরিশাল
✅ উত্তর: ক. ঢাকা
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে সহিংসতা দেখা দেয়?
ক. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
খ. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
গ. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
ঘ. খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
✅ উত্তর: ক. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
ক. আন্দোলন দমন করা
খ. আন্দোলন উপেক্ষা করা
গ. সংসদে কোটা পুনর্বিবেচনার ঘোষণা দেওয়া
ঘ. নতুন কোটা পদ্ধতি চালু করা
✅ উত্তর: গ. সংসদে কোটা পুনর্বিবেচনার ঘোষণা দেওয়া
প্রশ্ন: আন্দোলনের প্রধান লক্ষ্য জনগণকে কী শিক্ষা দেয়?
ক. সহিংসতার মাধ্যমে জয় পাওয়া সম্ভব
খ. মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সুযোগ সৃষ্টি
গ. ছাত্র সংগঠন সক্রিয় হতে হবে
ঘ. সরকারকে চাপে রাখতে হবে
✅ উত্তর: খ. মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সুযোগ সৃষ্টি
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীরা কোন প্রতীক ব্যবহার করে?
ক. লাল ব্যাজ
খ. কালো ব্যাজ
গ. সবুজ ব্যাজ
ঘ. সাদা ব্যাজ
✅ উত্তর: খ. কালো ব্যাজ
প্রশ্ন: আন্দোলনের ফলাফল কখন ঘোষণা করা হয়?
ক. মার্চ ২০১৮
খ. এপ্রিল ২০১৮
গ. অক্টোবর ২০১৮
ঘ. ডিসেম্বর ২০১৮
✅ উত্তর: গ. অক্টোবর ২০১৮
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীরা কীভাবে তাদের দাবি তুলে ধরে?
ক. শান্তিপূর্ণ মিছিল ও সমাবেশের মাধ্যমে
খ. সড়ক অবরোধের মাধ্যমে
গ. হরতাল করে
ঘ. অনলাইন পোষ্টের মাধ্যমে
✅ উত্তর: ক. শান্তিপূর্ণ মিছিল ও সমাবেশের মাধ্যমে
প্রশ্ন: আন্দোলনের কারণে সরকার কী ব্যবস্থা নেয়?
ক. নতুন কোটা চালু করে
খ. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কোটা বাতিল করে
গ. বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে
ঘ. শিক্ষাবৃত্তি বৃদ্ধি করে
✅ উত্তর: খ. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কোটা বাতিল করে
প্রশ্ন: আন্দোলনে কোন শ্রেণির কোটা মূলত বাতিল করা হয়?
ক. মুক্তিযোদ্ধা কোটা
খ. জেলা ও নারী কোটা
গ. সব কোটা
ঘ. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কোটা
✅ উত্তর: ঘ. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কোটা
প্রশ্ন: আন্দোলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষণীয় বিষয় কী?
ক. সহিংসতা ছাড়া দাবি আদায় সম্ভব
খ. সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে হবে
গ. আন্দোলন সবসময় রাজনৈতিক হতে হবে
ঘ. আন্দোলন সবসময় ছাত্রদের মাধ্যমে হবে
✅ উত্তর: ক. সহিংসতা ছাড়া দাবি আদায় সম্ভব
প্রশ্ন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সময়কাল কতদিন স্থায়ী হয়?
ক. ১ মাস
খ. ২–৩ মাস
গ. ৬ মাস
ঘ. ১ বছর
✅ উত্তর: খ. ২–৩ মাস
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীরা কোন শহরে বেশি উপস্থিত ছিল?
ক. ঢাকায়
খ. চট্টগ্রামে
গ. রাজশাহীতে
ঘ. বরিশালে
✅ উত্তর: ক. ঢাকায়
প্রশ্ন: আন্দোলনের নেতৃত্বে কোন শিক্ষার্থী সংগঠন সক্রিয় ছিল?
ক. বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
খ. সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ
গ. বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্র ফেডারেশন
ঘ. ছাত্র ইউনিয়ন
✅ উত্তর: খ. সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ
প্রশ্ন: আন্দোলনের স্লোগান কাকে কেন্দ্র করে ছিল?
ক. শিক্ষার্থীদের ছুটি
খ. মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ
গ. বিশ্ববিদ্যালয় বৃদ্ধি
ঘ. শিক্ষাবৃত্তি বৃদ্ধি
✅ উত্তর: খ. মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ
প্রশ্ন: আন্দোলনের পর প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কী পরিবর্তন হয়?
ক. কোটা বৃদ্ধি
খ. কোটা বাতিল
গ. নতুন কোটা তৈরি
ঘ. কোন পরিবর্তন হয় না
✅ উত্তর: খ. কোটা বাতিল
প্রশ্ন: আন্দোলনের ফলাফলে সরকার কী শিক্ষা পায়?
ক. শিক্ষার্থীর দাবিকে উপেক্ষা করা যায় না
খ. আন্দোলন সবসময় সফল হয়
গ. সবসময় কোটা বৃদ্ধি করা উচিত
ঘ. আন্দোলনের কোনো প্রভাব নেই
✅ উত্তর: ক. শিক্ষার্থীর দাবিকে উপেক্ষা করা যায় না
প্রশ্ন: আন্দোলনের সময়ে কোন জেলা বা বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে বেশি সমর্থন দেয়?
ক. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
খ. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
গ. খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
ঘ. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
✅ উত্তর: ক. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশ্ন: আন্দোলনের প্রভাব বাংলাদেশের শিক্ষার্থী সমাজে কী?
ক. রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খ. সহিংসতা বৃদ্ধি
গ. শিক্ষার্থীদের কম মনোযোগ
ঘ. আন্দোলন কম গুরুত্বপূর্ণ
✅ উত্তর: ক. রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি
প্রশ্ন: আন্দোলনের প্রধান শিক্ষণীয় বার্তা কী?
ক. বৈষম্য ও অযোগ্যতার বিরুদ্ধে সচেতন থাকা
খ. সহিংসতা ছাড়া দাবি আদায় করা সম্ভব
গ. মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সুযোগ তৈরি করা
ঘ. সবগুলো
✅ উত্তর: ঘ. সবগুলো
